গণপিটুনিতে জড়িত শিক্ষার্থীদের বহিস্কার ও গ্রেফতার করা হবে
- নিজস্ব প্রতিবেদক
- প্রকাশঃ ০৪:০২ পিএম, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলে গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনায় জড়িত শিক্ষার্থীদের বহিস্কার ও গ্রেফতার করা হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় নিহতের ঘটনায় দু:খ প্রকাশ করেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য জানান তিনি।
প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে। এখানে হল প্রশাসনের অবহেলা আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। হলের প্রভোস্ট রাতে ঘটনাস্থলেই যাননি, হাউজ টিউটররা ছিলেন। পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে চোর সন্দেহে তোফাজ্জল নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে শিক্ষার্থীরা। পরে রাত ১০টা পর্যন্ত হলের গেস্টরুমে কয়েক দফা তাকে মারধর করা হয়। একপর্যায়ে ক্যান্টিনে বসিয়ে তাকে খাবারও খাওয়ায় শিক্ষার্থীরা। এরপর আবারও তাকে মারধর করা হয়। এ সময় মারধরে অসুস্থ হয়ে পড়লে মধ্যরাতে তোগাজ্জলকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
উল্লেখ্য, এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় মামলা করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একই সাথে ৭ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে। এখানে হল প্রশাসনের অবহেলা আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। হলের প্রভোস্ট রাতে ঘটনাস্থলেই যাননি, হাউজ টিউটররা ছিলেন। পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে চোর সন্দেহে তোফাজ্জল নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে শিক্ষার্থীরা। পরে রাত ১০টা পর্যন্ত হলের গেস্টরুমে কয়েক দফা তাকে মারধর করা হয়। একপর্যায়ে ক্যান্টিনে বসিয়ে তাকে খাবারও খাওয়ায় শিক্ষার্থীরা। এরপর আবারও তাকে মারধর করা হয়। এ সময় মারধরে অসুস্থ হয়ে পড়লে মধ্যরাতে তোগাজ্জলকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
উল্লেখ্য, এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় মামলা করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একই সাথে ৭ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে।