তোফাজ্জল হত্যায় জড়িত ৮ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হবে আজ, বাতিল করেছে হলের সিট
- নিজস্ব প্রতিবেদক
- প্রকাশঃ ১০:৫২ পিএম, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ফজলুল হক মুসলিম হলে তোফাজ্জল নামে এক মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় প্রাথমিকভাবে অভিযুক্ত আটজন শিক্ষার্থীর আবাসিক সিট বাতিল করেছে হল প্রশাসন।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) তাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করার কথা জানায় প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ। এরপর অধিকতর তদন্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান তিনি।
হত্যার দায়ে অভিযুক্ত আট শিক্ষার্থী হলেন- পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের মো. মোত্তাকিন সাকিন শাহ, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের জালাল মিয়া ও আবদুস সামাদ, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের সুমন মিয়া, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের আল হোসাইন সাজ্জাদ, গণিত বিভাগের আহসান উল্লাহ, সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের ওয়াজিবুল আলম, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ফিরোজ কবির ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের আবদুস সামাদ। তাদের মধ্যে ফিরোজ কবির ও আবদুস সামাদ ছাড়া বাকি ছয় শিক্ষার্থীকে হল প্রশাসনের সহযোগিতায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, তোফাজ্জল হত্যার ঘটনায় তদন্ত কমিটি আটজনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে ফজলুল হক মুসলিম হলের মর্মান্তিক ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অত্যন্ত দুঃখিত ও মর্মাহত। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দ্রুততার সঙ্গে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে সচেষ্ট হয়েছে ও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গত বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় হল প্রশাসন কর্তৃক তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে। এই কমিটি বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টায় রিপোর্ট প্রকাশ করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, ইতোমধ্যে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় তদন্ত কমিটি চিহ্নিত আটজন অভিযুক্তের মধ্যে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে। অভিযুক্ত এই আটজনের ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় দ্রুত প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় সে ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সচেষ্ট রয়েছে এবং সবার সহযোগিতা কামনা করছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম (এফএইচ) হলে তোফাজ্জল হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয় শিক্ষার্থী দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) তাঁদের ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় তারা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হন। পরে শাহবাগ থানার সাব-ইন্সপেক্টর আমিনুল ইসলাম তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করার আবেদন করেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের আদালত তাঁদের জবানবন্দি রেকর্ড করে। জবানবন্দি রেকর্ড শেষে তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়া হয়।
হত্যার দায়ে অভিযুক্ত আট শিক্ষার্থী হলেন- পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের মো. মোত্তাকিন সাকিন শাহ, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের জালাল মিয়া ও আবদুস সামাদ, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের সুমন মিয়া, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের আল হোসাইন সাজ্জাদ, গণিত বিভাগের আহসান উল্লাহ, সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের ওয়াজিবুল আলম, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ফিরোজ কবির ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের আবদুস সামাদ। তাদের মধ্যে ফিরোজ কবির ও আবদুস সামাদ ছাড়া বাকি ছয় শিক্ষার্থীকে হল প্রশাসনের সহযোগিতায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, তোফাজ্জল হত্যার ঘটনায় তদন্ত কমিটি আটজনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে ফজলুল হক মুসলিম হলের মর্মান্তিক ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অত্যন্ত দুঃখিত ও মর্মাহত। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দ্রুততার সঙ্গে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে সচেষ্ট হয়েছে ও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গত বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় হল প্রশাসন কর্তৃক তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে। এই কমিটি বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টায় রিপোর্ট প্রকাশ করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, ইতোমধ্যে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় তদন্ত কমিটি চিহ্নিত আটজন অভিযুক্তের মধ্যে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে। অভিযুক্ত এই আটজনের ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় দ্রুত প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় সে ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সচেষ্ট রয়েছে এবং সবার সহযোগিতা কামনা করছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম (এফএইচ) হলে তোফাজ্জল হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয় শিক্ষার্থী দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) তাঁদের ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় তারা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হন। পরে শাহবাগ থানার সাব-ইন্সপেক্টর আমিনুল ইসলাম তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করার আবেদন করেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের আদালত তাঁদের জবানবন্দি রেকর্ড করে। জবানবন্দি রেকর্ড শেষে তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়া হয়।