নাটোরে শিশু ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন
- নিউজ ডেস্ক
- প্রকাশঃ ০৪:৪১ পিএম, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় ৭ বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণের দায়ে দুলাল হোসেন নামে এক যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মুহাম্মদ আব্দুর রহিম এ রায় ঘোষণা করেন।
বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি আনিসুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দণ্ডপ্রাপ্ত দুলাল নাটোরের বাগাতিপাড়ার চাইপাড়া এলাকার মোস্তাকিন আলির ছেলে।
মামলার বরাত দিয়ে আনিসুর রহমান বলেন, ২০১১ সালের ২ জুলাই বেলা ১১টার দিকে শিশুটি রাস্তার পাশে খেলার সময় পেয়ারা দেয়ার কথা বলে তাকে নিজেদের বাড়ির একটি ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন দুলাল। এসময় দুলালের চাচাতো বোন ঘটনাটি দেখে ভিকটিমের মাকে জানান। পরে ভুক্তভোগীর মা গিয়ে দুলালের নাম ধরে ডাকলে তিনি দরজা খুলে পালিয়ে যান। পরে দুলালের ঘর থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় ভিকটিমের দাদা বাদী হয়ে দুলালের বিরুদ্ধে বাগাতিপাড়া থানায় একটি মামলা করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ দুলালকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায়। পরে পুলিশ দুলাল হোসেনের বিরুদ্ধে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে।
দীর্ঘ ১২ বছর মামলার স্বাক্ষ্য প্রমাণ গ্রহণ শেষে আদালতের বিচারক দুলাল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন। জরিমানার অর্থ ভিকটিম শিশুকে দেয়ার জন্য আদেশে উল্লেখ করা হয়।
বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি আনিসুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দণ্ডপ্রাপ্ত দুলাল নাটোরের বাগাতিপাড়ার চাইপাড়া এলাকার মোস্তাকিন আলির ছেলে।
মামলার বরাত দিয়ে আনিসুর রহমান বলেন, ২০১১ সালের ২ জুলাই বেলা ১১টার দিকে শিশুটি রাস্তার পাশে খেলার সময় পেয়ারা দেয়ার কথা বলে তাকে নিজেদের বাড়ির একটি ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন দুলাল। এসময় দুলালের চাচাতো বোন ঘটনাটি দেখে ভিকটিমের মাকে জানান। পরে ভুক্তভোগীর মা গিয়ে দুলালের নাম ধরে ডাকলে তিনি দরজা খুলে পালিয়ে যান। পরে দুলালের ঘর থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় ভিকটিমের দাদা বাদী হয়ে দুলালের বিরুদ্ধে বাগাতিপাড়া থানায় একটি মামলা করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ দুলালকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায়। পরে পুলিশ দুলাল হোসেনের বিরুদ্ধে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে।
দীর্ঘ ১২ বছর মামলার স্বাক্ষ্য প্রমাণ গ্রহণ শেষে আদালতের বিচারক দুলাল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন। জরিমানার অর্থ ভিকটিম শিশুকে দেয়ার জন্য আদেশে উল্লেখ করা হয়।