জাস্টিন ট্রুডোর নামে ভুয়া জন্মসনদ তৈরির হোতা ইমন গ্রেফতার
- নিউজ ডেস্ক
- প্রকাশঃ ০৫:০৮ পিএম, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
দেশজুড়ে আলোচিত কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর নামে ভুয়া বাংলাদেশি জন্মসনদ তৈরির হোতা নিলয় পারভেজ ইমনকে (২৬) পাবনা থেকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে তাকে শহরের কাচারিপাড়া এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। নিলয় পারভেজ ইমন জেলার সুজানগর উপজেলার আহাম্মদপুর গ্রামের আলতাব হোসেনের ছেলে। সে আহাম্মদপুর ইউনিয়ন পরিষদের কম্পিউটার অপারেটর ছিল।
র্যাব-১২ জানায়, চলতি বছরের মার্চ মাসে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর নামে বাংলাদেশি জন্মসনদ তৈরির ঘটনা প্রচার করে যমুনা টেলিভিশন। দেশেজুড়ে আলোচতি হয় বিষয়টি।
এ ঘটনায় ২১ মার্চ রাতে আহম্মদপুর ইউপি সদস্য ও ২ নম্বর প্যানেল চেয়ারম্যান ফাতেমা বেগম বাদী হয়ে ইমনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে আমিনপুর থানায় একটি মামলা করেন। এছাড়া জেলা প্রশাসন থেকে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
ঘটনার পর থেকে পলাতক ছিল ইমন। পরে র্যাব তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে পাবনা শহর থেকে তাকে গ্রেফতার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ইমন র্যাবকে জানিয়েছে সে পাবনাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার লোকজনের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্মসনদ, শিক্ষাসনদ এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স তৈরি করে দিতো।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে তাকে শহরের কাচারিপাড়া এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। নিলয় পারভেজ ইমন জেলার সুজানগর উপজেলার আহাম্মদপুর গ্রামের আলতাব হোসেনের ছেলে। সে আহাম্মদপুর ইউনিয়ন পরিষদের কম্পিউটার অপারেটর ছিল।
র্যাব-১২ জানায়, চলতি বছরের মার্চ মাসে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর নামে বাংলাদেশি জন্মসনদ তৈরির ঘটনা প্রচার করে যমুনা টেলিভিশন। দেশেজুড়ে আলোচতি হয় বিষয়টি।
এ ঘটনায় ২১ মার্চ রাতে আহম্মদপুর ইউপি সদস্য ও ২ নম্বর প্যানেল চেয়ারম্যান ফাতেমা বেগম বাদী হয়ে ইমনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে আমিনপুর থানায় একটি মামলা করেন। এছাড়া জেলা প্রশাসন থেকে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
ঘটনার পর থেকে পলাতক ছিল ইমন। পরে র্যাব তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে পাবনা শহর থেকে তাকে গ্রেফতার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ইমন র্যাবকে জানিয়েছে সে পাবনাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার লোকজনের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্মসনদ, শিক্ষাসনদ এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স তৈরি করে দিতো।