এবার প্রেমের টানে পটুয়াখালী ছুটে এলেন শ্রীলঙ্কান যুবক
- পটুয়াখালী প্রতিনিধি
- প্রকাশঃ ১০:০১ পিএম, ০৮ নভেম্বর ২০২৪
সুবর্ণা আক্তার নামের এক বাংলাদেশি তরুণের প্রেমের টানে পটুয়াখালীতে ছুটে এসেছেন শ্রীলঙ্কার যুবক দিলশান মাদুরাঙ্গা।
বুধবার (৬ নভেম্বর) পটুয়াখালীর দশমিনায় আসেন তিনি। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সামাজিক ও ধর্মীয় রীতি মেনে পারিবারিক সম্মতিতে তাদের বিয়ে হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের মধ্য গছানী গ্রামের বাসিন্দা নিজাম উদ্দিন সিকদারের মেয়ে সুবর্ণা পাঁচ বছর আগে কাজের সন্ধানে জর্ডানে যান। সেখানে গিয়ে তিনি একটি গার্মেন্টসে পোশাকশ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। একই পোশাক কারখানায় সুপারভাইজার হিসেবে কাজ করতেন দিলশান মাদুরাঙ্গা। কাজের সুবাদে পরিচয় হয় তাদের। পরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক মাস আগে নিজ গ্রামে চলে আসেন সুবর্ণা। দেশে ফিরলেও দিলশান মাদুরাঙ্গার সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল।
দিলশান মাদুরাঙ্গা শ্রীলঙ্কার কুরুনাগাল জেলার দুমমলচুরিয়া থানার ন্যাবটাকা উডুবাগদা গ্রামের লাকমালের ছেলে।
বুধবার সকালে পটুয়াখালী আসেন দিলশান। সেখানে সুবর্ণা তাকে রিসিভ করেন। পরে উভয়ের সম্মতিতে বৃহস্পতিবার পটুয়াখালী নোটারি পাবলিক কার্যালয়ে এফিডেভিটের মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন হয়। একই দিনে সুবর্ণার গ্রামের বাড়ি বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের মধ্য বাঁশবাড়িয়া গ্রামে ইসলামি রীতি বিয়ে হয়।
এ বিষয়ে দিলশান মাদুরাঙ্গা ওরফে দিলশান ইসলাম বলেন, ‘আমরা দুজন একই গার্মেন্টসে কাজ করতাম। সেখানেই আমাদের পরিচয় হয়। পাঁচ বছর ধরে সম্পর্ক। পরিবারের সম্মতিতেই আমাদের বিয়ে হয়েছে।’
বুধবার (৬ নভেম্বর) পটুয়াখালীর দশমিনায় আসেন তিনি। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সামাজিক ও ধর্মীয় রীতি মেনে পারিবারিক সম্মতিতে তাদের বিয়ে হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের মধ্য গছানী গ্রামের বাসিন্দা নিজাম উদ্দিন সিকদারের মেয়ে সুবর্ণা পাঁচ বছর আগে কাজের সন্ধানে জর্ডানে যান। সেখানে গিয়ে তিনি একটি গার্মেন্টসে পোশাকশ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। একই পোশাক কারখানায় সুপারভাইজার হিসেবে কাজ করতেন দিলশান মাদুরাঙ্গা। কাজের সুবাদে পরিচয় হয় তাদের। পরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক মাস আগে নিজ গ্রামে চলে আসেন সুবর্ণা। দেশে ফিরলেও দিলশান মাদুরাঙ্গার সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল।
দিলশান মাদুরাঙ্গা শ্রীলঙ্কার কুরুনাগাল জেলার দুমমলচুরিয়া থানার ন্যাবটাকা উডুবাগদা গ্রামের লাকমালের ছেলে।
বুধবার সকালে পটুয়াখালী আসেন দিলশান। সেখানে সুবর্ণা তাকে রিসিভ করেন। পরে উভয়ের সম্মতিতে বৃহস্পতিবার পটুয়াখালী নোটারি পাবলিক কার্যালয়ে এফিডেভিটের মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন হয়। একই দিনে সুবর্ণার গ্রামের বাড়ি বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের মধ্য বাঁশবাড়িয়া গ্রামে ইসলামি রীতি বিয়ে হয়।
এ বিষয়ে দিলশান মাদুরাঙ্গা ওরফে দিলশান ইসলাম বলেন, ‘আমরা দুজন একই গার্মেন্টসে কাজ করতাম। সেখানেই আমাদের পরিচয় হয়। পাঁচ বছর ধরে সম্পর্ক। পরিবারের সম্মতিতেই আমাদের বিয়ে হয়েছে।’