রূপগঞ্জে বাবুল হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৫ জন
- নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
- প্রকাশঃ ০৫:১১ পিএম, ২৯ নভেম্বর ২০২৪
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ব্যাটারিচালিত অটোচালক বাবুল মিয়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে। এর মধ্যে দিয়ে এই হত্যাকাণ্ডের সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য উঠে এসেছে।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, গত ২৩ নভেম্বর বাবুল মিয়া তার অটোরিকশাটি নিয়ে গাজীপুরের পূবাইল কাজীপাড়া থেকে বের হন। পরদিন, ২৪ নভেম্বর, রূপগঞ্জের দাউদপুর ইউনিয়নের আগলা এলাকার ধানখেত থেকে বাবুলের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। হত্যার শিকার বাবুলের ছেলে সোহাগ বাদী হয়ে রূপগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর পুলিশের অভিযান শুরু হয় এবং বৃহস্পতিবার রাতে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন—শুক্কুর মিয়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) ,আহাদ মোল্লা (গাজীপুর), হাবিবুর রহমান (হবু) (গাজীপুর), সোহান (মানিকগঞ্জ), দেলোয়ার হোসেন (নরসিংদী)।
গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের কাছ থেকে পুলিশ অটোরিকশাটি উদ্ধার করে, যা তারা বাবুলের হত্যার পর ছিনতাই করেছিল।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা পুলিশকে জানায় যে, তারা বাবুলের অটোছিনতাই করতে গিয়ে তাকে হত্যা করে। বাবুলকে শ্বাসরোধে হত্যার জন্য তার গলায় লোহার চেইন পেঁচিয়ে মারা হয়। হত্যাকাণ্ডের পর অটোরিকশাটি তারা নিয়ে পালিয়ে যায়।
রূপগঞ্জ থানার ওসি লিয়াকত আলী বলেন, ‘গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে এবং তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, ছিনতাই হওয়া অটোরিকশাসহ দেলোয়ার হোসেনকে নরসিংদী থেকে গ্রেফতার করা হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং তাদেরকে দ্রুত নারায়ণগঞ্জ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।’
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, গত ২৩ নভেম্বর বাবুল মিয়া তার অটোরিকশাটি নিয়ে গাজীপুরের পূবাইল কাজীপাড়া থেকে বের হন। পরদিন, ২৪ নভেম্বর, রূপগঞ্জের দাউদপুর ইউনিয়নের আগলা এলাকার ধানখেত থেকে বাবুলের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। হত্যার শিকার বাবুলের ছেলে সোহাগ বাদী হয়ে রূপগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর পুলিশের অভিযান শুরু হয় এবং বৃহস্পতিবার রাতে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন—শুক্কুর মিয়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) ,আহাদ মোল্লা (গাজীপুর), হাবিবুর রহমান (হবু) (গাজীপুর), সোহান (মানিকগঞ্জ), দেলোয়ার হোসেন (নরসিংদী)।
গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের কাছ থেকে পুলিশ অটোরিকশাটি উদ্ধার করে, যা তারা বাবুলের হত্যার পর ছিনতাই করেছিল।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা পুলিশকে জানায় যে, তারা বাবুলের অটোছিনতাই করতে গিয়ে তাকে হত্যা করে। বাবুলকে শ্বাসরোধে হত্যার জন্য তার গলায় লোহার চেইন পেঁচিয়ে মারা হয়। হত্যাকাণ্ডের পর অটোরিকশাটি তারা নিয়ে পালিয়ে যায়।
রূপগঞ্জ থানার ওসি লিয়াকত আলী বলেন, ‘গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে এবং তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, ছিনতাই হওয়া অটোরিকশাসহ দেলোয়ার হোসেনকে নরসিংদী থেকে গ্রেফতার করা হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং তাদেরকে দ্রুত নারায়ণগঞ্জ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।’
এদিকে, রূপগঞ্জের বাসিন্দারা এই হত্যাকাণ্ডের পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো দৃঢ় করার দাবি জানিয়েছে। অনেকেই মনে করেন, ব্যাটারিচালিত অটো রিকশা চালকদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অত্যন্ত দুর্বল, এবং এর ফলে এসব হত্যাকাণ্ড ও ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে এবং আরও গ্রেফতার হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাবুল মিয়ার হত্যাকাণ্ডের পর পুলিশ একাধিক অভিযানে অংশ নিয়ে অপরাধী চক্রের সদস্যদের গ্রেফতার করেছে। বর্তমানে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে এবং ভবিষ্যতে এই ধরনের অপরাধের প্রতিরোধে আরও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলছে পুলিশ।