এনসিসি ব্যাংকের বার্ষিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা সম্মেলন- ২০২৪ অনুষ্ঠিত
- নিজস্ব প্রতিবেদক
- প্রকাশঃ ০৪:৩০ পিএম, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪
ঝুঁকি বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি, শক্তিশালী ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা তৈরী ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনাবলী মেনে চলার প্রত্যয় নিয়ে এনসিসি ব্যাংক পিএলসির বার্ষিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা সম্মেলন-২০২৪ সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সম্মেলনে এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘ফস্টারিং প্রোএকটিভ রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কালচার এন্ড এনডিউরিং রেজিল্যান্স পাওয়ার’। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অফ-সাইট সুপারভিশন-২ বিভাগের পরিচালক
এএনএম মইনুল কবীর।
এনসিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম শামসুল আরেফিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান ঝুঁকি কর্মকর্তা মো. রাফাত উল্লা খান স্বাগত বক্তব্য দেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের অফ-সাইট সুপারভিশন-২ বিভাগের যুগ্ম পরিচালক মাহমুদা হক বিশ্লেষণ ধর্মী আলোচনা করেন।
এনসিসি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুব আলম, মো. জাকির আনাম ও মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, এসইভিপি ও সিআইও মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, ভিপি ও রিস্ক ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ শিহাব হায়াত রিজভী, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধানগণ, বিভিন্ন অঞ্চলের অঞ্চল প্রধান, বিভিন্ন শাখার ব্যবস্থাপকসহ অন্যান্য শীর্ষ নির্বাহীসহ আরএমডির কর্মকর্তারা সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া, ব্যাংকের অন্যান্য শাখার ব্যবস্থাপক ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ডিজিটাল প্লাটফর্মে যুক্ত হন।
সম্মেলনে মইনুল কবীর ব্যাংকিং সেক্টরের প্রতিটি ক্ষেত্রে দীর্ঘ মেয়াদী ও টেকসই ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
তিনি রেজিল্যান্স ব্যাংকিংয়ে প্রোএকটিভ রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কালচারের গুরুত্ব শীর্ষক যুগোপযুগী বিষয় নিয়ে আলোকপাত করার জন্য এনসিসি ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।
এম শামসুল আরেফিন বলেন, ‘এনসিসি ব্যাংক সর্বদাই বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা মোতোবেক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় কাজ করে যাচ্ছে।’
তিনি ব্যাংকের ‘রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কালচার’ তৈরীসহ সব ক্ষেত্রে সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার
ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্কতার সঙ্গে কাজ করার জন্য পরামর্শ দেন।
মো. রাফাত উল্লা খান ব্যাংকের প্রধান ঝুঁকিগুলো নিয়ে বিশ্লেষণ ধর্মী আলোচনা করেন এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায়
করণীয় নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের পরামর্শ দেন।