মারা গেছেন বরেণ্য গীতিকার-সুরকার আবু জাফর
- নিজস্ব প্রতিবেদক
- প্রকাশঃ ০৩:৪৩ পিএম, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
‘এই পদ্মা, এই মেঘনা, এই যমুনা সুরমা নদী তটে। আমার রাখাল মন, গান গেয়ে যায় এই আমার দেশ, এই আমার প্রেম আনন্দ বেদনায়, মিলন বিরহ সংকটে’—অসাধারণ এ গানের গীতিকার-সুরকার আবু জাফর আর নেই।
৮২ বয়সী এই গীতিকবি রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টা ৩০ মিনিটে মারা যান (ইন্না লিল্লাহি... রাজিউন)।
তাঁর মেয়ে জিয়ান ফারিয়া তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন এই সুরকার। তিনি এক মেয়ে ও তিন ছেলে রেখে গেছেন। সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন তাঁর সাবেক স্ত্রী।
‘তোমরা ভুলেই গেছ মল্লিকাদির নাম’, ‘নিন্দার কাঁটা যদি না বিঁধিল গায়েসহ অসংখ্য কালজয়ী গানের গীতিকার, সুরকার আবু জাফর। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, কবি ও সংগীতশিল্পী। পাশাপাশি চুয়াডাঙ্গা কলেজ ও কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে বাংলা বিভাগের অধ্যাপকও ছিলেন তিনি। কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের গড়ের বাড়ি কাঞ্চনপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন আবু জাফর। তার বাবা খোন্দকার মো.জমির উদ্দিন।
৮২ বয়সী এই গীতিকবি রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টা ৩০ মিনিটে মারা যান (ইন্না লিল্লাহি... রাজিউন)।
তাঁর মেয়ে জিয়ান ফারিয়া তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন এই সুরকার। তিনি এক মেয়ে ও তিন ছেলে রেখে গেছেন। সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন তাঁর সাবেক স্ত্রী।
‘তোমরা ভুলেই গেছ মল্লিকাদির নাম’, ‘নিন্দার কাঁটা যদি না বিঁধিল গায়েসহ অসংখ্য কালজয়ী গানের গীতিকার, সুরকার আবু জাফর। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, কবি ও সংগীতশিল্পী। পাশাপাশি চুয়াডাঙ্গা কলেজ ও কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে বাংলা বিভাগের অধ্যাপকও ছিলেন তিনি। কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের গড়ের বাড়ি কাঞ্চনপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন আবু জাফর। তার বাবা খোন্দকার মো.জমির উদ্দিন।
রাজশাহী ও ঢাকা বেতার এবং টেলিভিশনের নিয়মিত সংগীতশিল্পী ও গীতিকার ছিলেন আবু জাফর। শ্রোতা-দর্শক মহলে তুমুল সাড়া ফেলে তার রচিত দেশাত্মবোধক ও আধুনিক গানগুলো। একাধিক কালজয়ী গানের স্রষ্টা তিনি। এর মধ্যে ‘এই পদ্মা এই মেঘনা’ অন্যতম। বিবিসির জরিপে সর্বকালের সেরা ২০টি গানের মধ্যে স্থান পেয়েছিল আবু জাফরের এই গানটি।