ম্যানসিটির বিরুদ্ধে আর্থিক নিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ
- নিউজ ডেস্ক
- প্রকাশঃ ১০:০৮ পিএম, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের আর্থিক নিয়ম ভঙ্গের অভিযোগে ম্যানচেস্টার সিটির বিরুদ্ধে অবশেষে শুনানির দিন ধার্য হয়েছে। আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে শুনানি শুরু হবে বলে জানিয়েছে ক্রীড়াভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএন। তাদের বিরুদ্ধে রয়েছে ১১৫টি আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ।
২০০৯-১০ মৌসুমে আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ম্যানচেস্টার সিটির বিরুদ্ধে করা অভিযোগ একটি স্বাধীন কমিশনের কাছে পাঠানো হয়। সে সময় ক্লাবটির বিরুদ্ধে সঠিক আর্থিক তথ্য দেওয়ার নিয়ম ভাঙার অভিযোগ ওঠে।
ক্লাবটির বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, ২০১৩-১৪ থেকে ২০১৭-১৮ মৌসুম পর্যন্ত উয়েফার ফিনান্সিয়াল ফেয়ার প্লে’র নিয়ম মানেনি তারা। এ ছাড়া, ২০১৫-১৬ থেকে ২০১৭-১৮ মৌসুম পর্যন্ত প্রিমিয়ার লিগের মুনাফা ও স্থায়িত্বের নিয়ম অনুসরণ করতেও ব্যর্থ হয়েছে ক্লাবটি।
ফুটবল ফাইন্যান্স বিশেষজ্ঞ কিয়েরান ম্যাগুইর টকস্পোর্টকে বলেন, এটি শুধু আর্থিক জরিমানায় শেষ হতে পারে না, কারণ তাতে পুরো মামলাটিকে সময়ের অপচয় মনে হবে। যদি ১১৫টি অভিযোগ প্রমাণিত হয়, তবে এটি বড় ধরনের নিয়ম লঙ্ঘন হবে। এই কারণে, সিটির ক্ষেত্রে পয়েন্ট কর্তন ৬০ থেকে ১০০ পয়েন্টের মধ্যে হতে পারে, যা তাদের লিগ থেকে বের করে দিতে যথেষ্ট হবে।
প্রিমিয়ার লিগের পক্ষ থেকে ওঠা অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছে ক্লাব কর্তৃপক্ষ। কমিশনের কাছে জবাবদিহিতার সময় তারা জানায়, ক্লাব একটি স্বাধীন কমিশনের মাধ্যমে এই বিষয়টির পর্যালোচনাকে স্বাগত জানায়।
ইউরোপীয় ফুটবল কর্তৃপক্ষ উয়েফা এখন পর্যন্ত দুবার ম্যানচেস্টার সিটিকে শাস্তি দিয়েছে। প্রথমটি ২০১৪ সালে, আর্থিক সংগতি নীতি ভঙ্গের দায়ে ৪ কোটি ৯০ লাখ পাউন্ড জরিমানা করা হয়। দ্বিতীয়বার ২০২০ সালে, সেবার ২০১২ থেকে ২০১৬ সময়ে স্পনসরদের কাছ থেকে পাওয়া অর্থের পরিমাণ বাড়িয়ে দেখানোয় সিটিকে উয়েফা প্রতিযোগিতা থেকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়, জরিমানা করা হয় ৩ কোটি রুপি।
দুই মাস ধরে চলা শুনানির চূড়ান্ত রায় চলতি মৌসুম শেষে পাওয়া যাবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্টরা। দোষী সাব্যস্ত হলে পয়েন্ট কাটা তো হতেই পারে, এমনকি লিগ থেকে অবনমনের মতো শাস্তির মুখেও পড়তে হতে পারে ম্যানসিটিকে। তবে সিটি আপিল করবে, যা ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রক্রিয়াটি দীর্ঘায়িত করতে পারে।
২০০৯-১০ মৌসুমে আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ম্যানচেস্টার সিটির বিরুদ্ধে করা অভিযোগ একটি স্বাধীন কমিশনের কাছে পাঠানো হয়। সে সময় ক্লাবটির বিরুদ্ধে সঠিক আর্থিক তথ্য দেওয়ার নিয়ম ভাঙার অভিযোগ ওঠে।
ক্লাবটির বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, ২০১৩-১৪ থেকে ২০১৭-১৮ মৌসুম পর্যন্ত উয়েফার ফিনান্সিয়াল ফেয়ার প্লে’র নিয়ম মানেনি তারা। এ ছাড়া, ২০১৫-১৬ থেকে ২০১৭-১৮ মৌসুম পর্যন্ত প্রিমিয়ার লিগের মুনাফা ও স্থায়িত্বের নিয়ম অনুসরণ করতেও ব্যর্থ হয়েছে ক্লাবটি।
ফুটবল ফাইন্যান্স বিশেষজ্ঞ কিয়েরান ম্যাগুইর টকস্পোর্টকে বলেন, এটি শুধু আর্থিক জরিমানায় শেষ হতে পারে না, কারণ তাতে পুরো মামলাটিকে সময়ের অপচয় মনে হবে। যদি ১১৫টি অভিযোগ প্রমাণিত হয়, তবে এটি বড় ধরনের নিয়ম লঙ্ঘন হবে। এই কারণে, সিটির ক্ষেত্রে পয়েন্ট কর্তন ৬০ থেকে ১০০ পয়েন্টের মধ্যে হতে পারে, যা তাদের লিগ থেকে বের করে দিতে যথেষ্ট হবে।
প্রিমিয়ার লিগের পক্ষ থেকে ওঠা অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছে ক্লাব কর্তৃপক্ষ। কমিশনের কাছে জবাবদিহিতার সময় তারা জানায়, ক্লাব একটি স্বাধীন কমিশনের মাধ্যমে এই বিষয়টির পর্যালোচনাকে স্বাগত জানায়।
ইউরোপীয় ফুটবল কর্তৃপক্ষ উয়েফা এখন পর্যন্ত দুবার ম্যানচেস্টার সিটিকে শাস্তি দিয়েছে। প্রথমটি ২০১৪ সালে, আর্থিক সংগতি নীতি ভঙ্গের দায়ে ৪ কোটি ৯০ লাখ পাউন্ড জরিমানা করা হয়। দ্বিতীয়বার ২০২০ সালে, সেবার ২০১২ থেকে ২০১৬ সময়ে স্পনসরদের কাছ থেকে পাওয়া অর্থের পরিমাণ বাড়িয়ে দেখানোয় সিটিকে উয়েফা প্রতিযোগিতা থেকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়, জরিমানা করা হয় ৩ কোটি রুপি।
দুই মাস ধরে চলা শুনানির চূড়ান্ত রায় চলতি মৌসুম শেষে পাওয়া যাবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্টরা। দোষী সাব্যস্ত হলে পয়েন্ট কাটা তো হতেই পারে, এমনকি লিগ থেকে অবনমনের মতো শাস্তির মুখেও পড়তে হতে পারে ম্যানসিটিকে। তবে সিটি আপিল করবে, যা ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রক্রিয়াটি দীর্ঘায়িত করতে পারে।