হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরই গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার হরণ করেছিল: মিল্টন বৈদ্য
- মাদারীপুর প্রতিনিধি
- প্রকাশঃ ০৮:৪৫ পিএম, ২৩ মার্চ ২০২৫

ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ২০১৮ সালে মাদারীপুর-২ আসন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিল্টন বৈদ্য বলেছেন, ‘আমরা ১৮ বছর আন্দোলন সংগ্রাম করেছি, ১৫টি বছর ভোট দিতে পারিনি। বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয় স্বাধীন হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল গণতন্ত্র। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরেই আমাদের গণতন্ত্রকে হরণ করা হলো, আমাদের ভোটাধিকারকে হরণ করা হল।’
রোববার (২৩ মার্চ) সন্ধায় মাদারীপুর শহরের পুরান বাজার ফুডবাজ রেস্টরেন্টে বিশিষ্ট নাগরিক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সম্মানে দোয়া ও ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে মিল্টন বৈদ্য আরো বলেন, ‘শেখ হাসিনা বিরোধী দলের উপরে বুলডোজার চালিয়েছিল। আমরা মানুষের ভোটাধিকারের জন্য আন্দোলন করেছি। আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য আন্দোলন করিনি। জনগণ ভোট দিবে যাকে খুশি তাকে। জনগণের ভোটে নির্বাচিত যিনি হবেন তিনি সংসদে যাবেন এবং তারা দেশ চালাবেন। আমি রাজনীতিতে এসেছি মানুষের সেবা করার জন্য। আপনারা সকলে আমাকে সহযোগিতা করবেন। আমার ভুলগুলো আপনারা ধরিয়ে দিবেন এবং ভালো কাজে উদ্বুদ্ধ করবেন।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান পলাশ, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম লিটু, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান ফুকু, কৃষকদলের আহ্বায়ক অলিলুর রহমান দর্জি, জেলা বিএনপির সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাক্তার লুৎফর রহমান, সাবেক সিভিল সার্জন ডাক্তার গোলাম সরোয়ার।